প্রতিবেশী আন্টিকে শিক্ষক সহ চোদনের কাহিনী
আমি রাজ। আমি ঢাকার একটা ভালো জায়গায় পড়ছি এইচএসসি ব্যাচ। তবে এই জায়গায় পড়ার কোন ক্রেডিটটা কিন্তু আমার না আজকে এই ঘটনাই বলবো।
গত দুই বছর আগের কাহিনী আমি আর আমার প্রতিবেশি কিছু ফ্রেন্ডরা মিলে আমাদের আভিনায় ক্রিকেট খেলছিলাম। তার আগে বলে নিতে চাই আমার বাবা একজন স্কুল শিক্ষক এবং আমার মাও একজন স্কুল শিক্ষিকা। আমরা ক্রিকেট খেলছি এমন সময় ২৫ থেকে ২৬ বছর বয়সী একজন মহিলা আমাকে ডেকে বলে বাবা গোনোত। তাকে দেখে তো আমি পুরাই বিমোহিত, দুধে আলতা গায়ের রং টোনা টানা চোখ, সবচেয়ে আকর্ষণীয় হলো তার বুক দুটো যোষ বড় সাইজের ভাব, শাড়ি পরার কারণে তার বুক দুটো মনে ফেটে বেরিয়ে আসবে। আমি শুধু তার বুকের দিকে চেয়ে আছি আর তিনি বললেন তিনি এই বাসা ভাড়া নিতে আসছেন, এমন সময় মা আমাকে ফোন করে বলল একজন তাড়াটিয়া যাবে তাকে রুম দেখিয়ে দিতে। আমি তাকে জন্ম দেখিয়ে দেওয়ার পর তিনি রুমে জিনিসপত্র ঠিক করতে করতে আমার দায়ে গল্প শুরু করলেন।
বাংলাদেশি মেয়েদের ভাইরাল ভিডিও দেখতে। Watch Now এ ক্লিক করুন
গল্পে গল্পে জানতে পারলাম তার স্বামী ঢাকাতে চাকরি করে এবং তিনি একাই থাকবেন। এটা শুনে তো আমার মনে লাড্ডু
ফুটলো। এবং এভাবে গল্প করতে করতে কিছুক্ষণের মধ্যে আমাদের মধ্যে সখ্যতা গড়ে উঠলো। এবং গল্পে গল্পে জানতে পারলাম তার নাম হলো মিতু মিত্র। মা আসলেন সন্ধ্যার পর পর, সে তার সাথে কথা বললেন, যেহেতু আমি তেমন ভালো ছাত্র নয় তাই আমার পড়ার দায়িত্বটা মিতু আস্টি নিলেন। আর মাও রাজি হয়ে গেলেন কারণ মিতু আন্টির কোন সন্তান নেই আর তিনি আর তিনি বাসায় একাকি থাকবেন। তারপরের দিন থেকে আমি স্কুল শেষ করে এসেই মিতু আন্টির রুমে ঢুকতাম আর চুপি চুপি তার বুক ও পাছা দেখতাম। মাঝে মাঝে তার বুকেও টাচ করতাম কিন্তু আল্টি তেমন কিছু মনে করতেন নा।
এভাবে এক দুই মাস চলে গেল। আমাদের মিট পরীক্ষার রেজাল্ট দিল, আমি ফেল করায় বাবা আমাকে অনেক সারায় আন্টি তাদের থেকে আমাকে বাচায়। এবং আমাকে ফাইনাল পরীক্ষায় এ প্লাস এনে দিবে এটা প্রমিস করে। তারপর থেকে আমি আন্টির রুমে দিনের সাত থেকে আট ঘণ্টা কাটাতাম। এবং ফিল করতে পারলাম আন্টি অনেক ভালো মনের মানুষ।
একদিন আন্টি আমার সাথে মজা করতেছে আমার কোন গার্লফ্রেন্ড আছে কিনা, আমিও তাকে সজার সাথে বলি আমি তো সিঙ্গেল কিন্তু আপনি তো বিয়ে করেছেন, তখন আন্টি ইমোশনাল হয়ে বলে তার স্বামী ০৬মাসে একবারও আসে না। এতে আসি এতে আমি বুঝা যায় আন্টি উপর থেকে যতটা হ্যাপি দেখায় মনে মনে যৌবন জ্বালা ফেটে যাচ্ছে। এতে আমার মনের
ইচ্ছাটা অনেকটা বেগতিক হয়ে যায়। তো একদিন রাত একটার সময় খবত আসে, নানু খুব অসুস্থ তাই বাবা আর মা রাতে চলে
যায়, নানুকে দেখতে। আর আমি তো পুরো বাসায় একা, সারারাত আমি পর্ন ভিডিও থেকে কাটিয়ে দেই।
এ সময় আমার মাথায় খেলে একটা আজব বুদ্ধি, যেই বুদ্ধি মাধ্যমে আমি আন্টিকে কাছে পাই। আমি বাসার সকল প্রকার
কারেন্টের লাইন অফ করে দেই। আর উল্লেখ্য যে আমার মা প্রতিদিন সকাল ৬ টায় যাওয়ার সময় আন্টিকে বাসার মেনপেটের চাবি দিয়ে যায়, তাই আমি সকাল ছয়টায় আন্টিকে ঢাবি দেওয়ার বাহানা করে আন্টিকে নক করি, আন্টির দরজা খুলতেই আসি চোখের সামনে এক পরীকে দেখি যে গ্রীষ্মকালে গরমের কারণে শুধুমাত্র একটা ওড়না দিয়ে শুধু দুধ দুটো চেকে বেরিয়ে এসেছে, আমাকে দেখার সাথে আন্টি হাত থেকে ওড়নাটা পড়ে যায় এবং আন্টিকে পুরো আমি নেংটা অবস্থায় দেখি।
আন্টি দরজা লাগানোর আগেই আমি রুমে ঢুকে পড়ি, আমি আন্টির ডাব সাইজের দুধ গুলো দেখে আমার নিজেকে সামলাতে না পেরে দুধের বোঁটা গুলো চুষতে শুরু করি, অনেকদিন পর আল্টি সুখ অনুভব করতে পেরে আমাকে আর বাধা দিতে চেয়েও মনে মনে দিচ্ছেনা। কিন্তু আমি যবন আস্তে আস্তে নিচের দিকে যাই এবন দেখি আন্টির গুদটা অনেক লাল আর বাল এ নেই সেভ করা, তাই নিজেকে সামলাতে না পেরে নিজের বাড়াটা ঢুকিয়ে দেই।
একটা আন্টি স্বর্গীয় সব লাভ করে আর বলে আরো দাও। কিন্তু যেহেতু আমার এটাই প্রথম ভাই আমার দেড় মিনিটেই কাজ শেষ এতে আন্টি বলল এক হতাশ হওয়ার কিছু নেই, আবার চেষ্টা করিও রাতে। পরে তিনি আমার বারাটা ধরে চুষতে শুরু করলেন। এতে আমি অনেক সুখ অনুভব করলাম।
তারপর থেকে আমি যখনই আন্টির কমে যেতাম আন্টির কিছুই পড়তো না মাঝে মাঝে নোটা থাকতো মাঝে মাঝেই ব্রা পেটি পড়ে থাকতো। এর মধ্যে আমার পরীক্ষা শুরু হয়ে গেল, প্রতিদিন পরীক্ষায় যেওয়ার আগে আন্টি আমাকে তার দুধ খাওয়াতো আর বলরো এবার কিন্তু পরীক্ষায় প্লাস পেতেই হবে।
এভাবে আামি সব পরীক্ষা দিলাম কিন্তু পরীক্ষা তেমন ভালো হয়নি। পরীক্ষা শেষ হওয়ার খুশিতে আস্টি আমাকে আরেকবার তার পরীর দিয়ে দিল, কিন্তু আমি কেমন খুশি না এটা দেখে আন্টি আমাকে বলল কি হয়েছে? আমি উত্তরে বললাম, এবারের পরীক্ষাটা ভালো হয়নি। ব্যার এবার যদি ভালো রেজাল্ট করতে না পারে আমি আর ঢাকার কোন স্কুলে ভর্তি হতে পারবা না। আন্টি আমাকে সাহস দিল, কিন্তু আমি তো জানি আমি পরীক্ষায় ফেল করব।
এভাবে আরো দুদিন চলে গেল, আন্টি আমার গোমরা মুখ দেখে বলল যে চলো তোমার স্কুলে গিয়ে তোমায় হেড স্যারের সাথে কথা বলবো। আমিও রাজি হয়ে তাকে নিয়ে গেলাম। আমরা স্কুলে গিয়ে হেড স্যারের কেবিনে গেলাম, তিনি আমাদেরকে দেখে সম্ভাষন নিল। আন্টি আমাকে হাতে কিছু টাকা ধরিয়ে দিলেন আর বললেন তুমি কিছু খেয়ে আসো আমি কথা বলি। আমি চুপচাপ কম থেকে বেরিয়ে আসলাম এবং হেড স্যারের রুষের পাশে একটা ছোট্ট ছিদ্র আছে, সেখান থেকে পরিষ্কার দেখা ও গোলা যায় কি হচ্ছে বা কি কথা হচ্ছে? আমি শুনতে পেলাম।
হেডস্যার আপনি কি রাজের মা?
আন্টি না আমি রাজার আন্টি
হেডস্যার রাজ, এবারও ফেল করবে।
আন্টি আপনি শিওর?
হেডস্যার সিওর মানে আপনি দেখুন একটা খাতাতেও দশ মার্কের বেপি আনসার করেনি।
খাতা বের করে দেওয়ায় আন্টি তা চেক করল এবং হেড স্যারকে আদর করে অনুরোধ করলো আমাকে পাস করানোর। স্যার রেগে বললেন রাজ যদি খাতা না লেখে আমি কেমনে থেকে পাস করিয়ে দেব? আন্টি শার্ট পরে আশায় স্যারকে দেখিয়ে শার্টের উপরে বোকাম দুটো খুলে বলল স্যার খুব গরম।
হেড স্যার আন্টির দুধের ক্লিভেজ দেখতেই থাকে। এবার আন্টি টেবিল থেকে পানি খেতে গিয়ে অর্ধেক পানি বুকের উপর ফেলে দেয়, সাদা শার্ট হওয়ায় তার দুধ ও দুধের বোটা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। হেড স্যার আন্টির দুধে পানি পড়াতে তাড়াহুড়ো করে টিস্যু দিয়ে আন্টি দুধ ও দুধের উপর মোছা শুরু করে।
এই সময় আন্টি একটানে ভার শার্টটি ছিঁড়ে ফেলে এবং বলে এ দুধ আর এই পাছা যদি পেতে চাও তাহলে রাজকে গ্রাস পাইয়ে দিতে হবে। হেড স্যার জলদি সিরিয়াল লিস্টে আমার নাম খুঁজে আমায় এ প্লাস করে দেয়। এবং আন্টিকে লিস্ট টা দেখিয়ে হেড স্যার আন্টি দুধ চাটতে শুরু করে। এবার আন্টিকে নেংটা করে আন্টির মাং ভাটার সময় স্কুলের সিনিয়ার টিচার মাহেন্দ্র স্যার রুমে ঢুকে পড়ে, এবং এ সিনিয়র টিচার মাহিজ্ঞা স্যার ও আন্টির সুধ আর পাছা দেখে ফিদা হয়ে যায়। একজন আন্টিকে দিয়ে আপনি যে বাড়া চোষাচ্ছে আরেকজন আন্টির গুদে বারা ঢুকাচ্ছে।
এভাবে পাঁচ মিনিট আন্টির উপর অত্যাচারের পর দুইজনে দুই দুধের উপর হামলে পড়ে। আন্টি ক্লান্ত ফিল করছে জন্য আসি কমে নক করি এতে স্যার ২ জন পোশাক পড়ে ঠিক হয়ে গেলেও আন্টির জামা কাপড় হেড স্যার উত্তেজনা ছিড়ে ফেলেছে। তাই আন্টিকে আমার শার্ট পড়ে ক্লাসের বাইরে বের হতে হয়। আন্টির এই অবস্থার কারণে দ্রুত রিক্সা নিয়ে আমরা রানা দিই । রাস্তার সাঝে ব্যাপক ঝাকুনির ফলে এবং আমার শার্টটা অনেক টাইট হওয়ায় আন্টির ৩৮ ইঞ্চি দুধ দুটো শার্ট ছিরে বেরিয়ে আসে। এটা দেখে রিক্সাওয়ালা মামা ব্রেক করে এবং সময়টা সন্ধ্যা হওয়ায় রাক্তও নীরবতা।
রিক্সাওয়ালা এসে আন্টির কাছে হাত জোড় করে অনুরোধ করে হলে এমন দুধ সে পর্ন ভিডিও সারা রিয়েল লাইফে দেখে নাই, সে আন্টির পা ধরে আন্টিকে অনুরোধ করে, দয়া করে তার সুধ গুলোকে চুষতে দিতে, এতে আন্টি না করতে পারে না। এতে আমি রিক্সাওয়ালা মামাকে বলি মাথা তুমি তো লাফি, আমাদের কিন্তু ফ্রিতে নিয়ে যেতে হবে। মামা দুধ চুষতে চুষতে বলে
ভাইগ্রা তোমাদের এখন থেকে বিক্সা ভাড়া দিতে হবে না, আমার নাম্বার রাখবা আমাকে কল দিলে চলে আসবো। রিক্সাওয়ালা মামা কামড়ে কামড়ে আন্টির দুধ চুষছে। আস্টি চিল্লাচ্ছে, এটে আমি অন্য গাশের দুধটা চুসতে শুরু করলাম। অনেকক্ষণ চুষাচুষির পর অ্যান্টি বলদ মামা অনেক হয়েছে এখন দেরি হয়ে যাচ্ছে আপনি চলেন। এতে মামা মন খারাপ করে
আমাদের ড্রপ করে দিল। পরের দিন আমার রেজাল্ট, পরদিন সকালে আন্টিকে নিয়ে আবার ক্লাস গেলাম, আন্টিকে আজকে অনেক সুন্দর লাগছে, আন্টি আজকে পাতলা শীলকে শাড়ি আর হাতাকাটা ব্লাউজ পরেছে। এমনকি ব্রাও পড়েনি। তাই প্রত্যেকটি কদমে আন্টির দুধ নড়ছে, পুরো ক্লাস আন্টি দুধের দিকে তাকিয়ে আছে। যাইহোক রেজাল্ট দেওয়ার টাইম হয়ে গেছে, তাই আমি টেনশনে আছি আর আন্টি আমাকে মোটিভেট করছে, এসন সময় ঘোষণা হলো যে ক্লাস থেকে সবচেয়ে বেশি নাম্বার পেয়ে পাশ করেছে রাজ।
এটা শুনে আমি খুশিতে কেঁদেই দিয়েছি। রেজাল্টের শেষে আন্টি আর আমার ডাক পরল হেড স্যারের রুমে। আমি আর আন্টি যাওয়ার মানে সিনিয়র স্যার মাহিন্দ্রা এক টান দিয়ে আন্টির শাড়ি খুলে দিল আমাদের স্কুলের সকল স্যারদের সামনে। গতকাল হেড স্যার রুমে স্যার একা ছিল কারণ সেটা ছিল সন্ধ্যা আর আজ সবাই হেডস্যার এর রুমে কারণ এটা অফিস পিরিয়ড। যাই হোক হেড স্যার এসে দরজা লাগিয়ে আমাকে বসতে বলে আন্টির ব্লাউজ এক টান দিয়ে খুলে দুব চুষতে লাগলো। স্কুলের সব স্যাররা নেশা ভরা চোখে ডাকিয়ে আছে। সিনিয়র টিচার আন্টির ছায়া তুলে আন্টির পান্থা চাটছে।
হেডও স্যারের দুধ ভাটা শেষ হলে স্যার আন্টিকে বলে সবাইকে তোর দুধ চোখা। এতে আন্টি কিছু না বলে প্রত্যেকটা স্যারের কাছে যায় এবং দুধের বোঁটা তাদের মুখে ঢুকিয়ে চোষায়। স্কুলের ৩০ স্যারকে আন্টির মুধ চোষানোর পর দেখি আন্টির দুধে দাগ হয়ে গেছে কামড়ের। এতে আমি স্যারের কাছে অনুরোধ করে আন্টিকে নিয়ে আসি এবং বাড়িতে যাওয়ার পর রেজাল্টের খুশিতে আন্টির সাথে আরেকবার ম্যাচ খেলা হয়ে যায়। এরপর আমি ঢাকার স্কুলে আবেদন করে এবং হয়ে যায় এখন আমি এসএসসিতে পড়ছি আর যেহেতু আন্টির হাসবেন্ড ঢাকা ফ্যাক্টরিতে কাজ করে তাই আমি আটির বাসাতেই থাকি। আর প্রতিদিন তো একটা করে ম্যাচ হয়। কেমন লাগালো গল্পটা বলবেন।