নানার বাড়িতে ঘুড়তে গিয়ে মামিকে চুদে দিলাম🫦

নানার বাড়িতে ঘুড়তে গিয়ে মামিকে চুদে দিলাম🫦


বাংলাদেশি ভাইরাল মেয়েদের ভিডিও দেখতে চাইলে।Watch Now এ ক্লিক করুন।


টার্ম ফাইনাল শেষ হতেই অ্যাকাডেমি থেকে কিছুদিনের ছুটি পেলাম। ভাবলাম বাড়ি না গিয়ে কিছুদিন ঢাকাতেই থাকিব। মামার ব্যসায় গিয়ে ওঠার সিদ্ধান্ত নিলাম। আমার মামা এক বছর আগে আরেকটা বিয়ে করেছেন। ওই মামী প্রবাসী। তার সাথে মামা দেশের বাইরে থাকেন।

আসি মনে মনে একটু খুশিই হয়েছিলাম ওই সংবাদে।


খুশি হবার কারণ আছে। প্রতিটা পুরুষের জীবনেই নিজের পরিবারের ভেতর একজন না একজন নারী থাকে যার প্রতি যৌন আকর্ষণ তৈরি হয়। আমার ক্ষেত্রে সেটা ছিল আমার মামী। মামীর নাম মিতু।


তখন আমার বয়স ১৮ হবে। মেয়েদের শরীরের বিষয়টা কিছু কিছু জানি। আমার মামীও প্রথম মেয়ে তখন জন্য নিয়েছে।


একদিন দুর্ঘটনাবশত বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় তাকে দেখে ফেলি।


সেই থেকেই মাসীর সেই ফর্সা গোলগাল জরাট, শব্দের মত স্তনটা আমার মাথায় ঢুকে যায়।


মামীর নাম নীলিমা। পরীরটা ছিপছিপে একহারা, বয়স আর তিনটে সন্তানের জন্ম দেওয়ায় একটু ভারী হয়েছে। পায়ের রক ফর্সা, দুধে আলতা বলে যেটাকে। সাধায় ঢেউয়ের মত চুল। চোখ আর নাকটায় হালকা এশিয়ান খাচ আছে, কিন্তু অতটা না। পাতলা গোলাপি ঠোট। স্তন, আর নিতম্ব ভরাট পূর্ণ আকৃতির। প্রায় সাড়ে পাঁচ ফুট লম্বা। এত ডাকসাইটে সুন্দती सामान म লোকের ভাগ্যে কি করে জুটল সে এক রহস্য।


আমাদের বাড়িতে বেড়াতে এসে মাঝে মাঝে রাতে থেকে যেত নামী। রাতে কামিজ পড়ে মুমাতে গেলেও নিচে ব্রেসিয়ার বা কিছু পড়ত না। মামীর খাড়া উঁচু হয়ে থাকা স্তনের বৃস্তগুলো বাইরে থেকে বোঝা যেত। আমি নানা জুতোয় বারবার দেখার চেষ্টা করতাম।


তাদের বাসায় গেলেও, হা করে আড়চোখে তাকাতাম মামীর দিকে। মামীর স্তনগুলোই ছিল আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। আমার সামনে মামী ওড়না পড়ত না। বুকে কাজ করার সময় কামিজের গলার ফাক দিয়ে তার সেই সফেদ স্তনজোড়ার কিয়দংশ প্রায়ই দেখা যেত। আমি হা করে গিলতাম। মামী কখনো হয়ত টের পায়নি। কারণ আমার সামনে সে কখনোই ঢেকেঢুকে থাকত ना।


বীরে ধীরে বড় হলাম। সামীর সাথে বেশ ভাল সম্পর্ক তৈরি হল। কিন্তু তার সংসারে নেমে এল অনাকাংক্ষিত দুর্যোগ।


আমার মামা, ড্রাগস নিতে শুরু করে, বাইরে পরকীয়া তো আছেই। বেশ কয়েকরার মামার কাছে মার খেয়ে আমাদের বাসায়


চলে আসত মামী। পরে কিছুদিন পর আবার মিটমাট হওয়া পর্যন্ত থাকত।


মামা আরেকটা বিয়ে করে অস্ট্রেলিয়া চলে যাবার সময়ে আমার যা খালারা সবাই আমীর পক্ষে দাঁড়িয়ে যায়। হয়ত সেকারণেই


মামী এত কিছুর পরও তার স্বামীর ভাগ্নে ভাগ্নিদের ভীষণ আদর করে। মামার ঢাকায় একটা বাড়ি ছিল নারীর থেকে পাওয়া সেটা মামীকে লিখে দিতে হয়। ক্ষতিপুরণ হিসেবে। সেখানেই মাসী তার তিন মেয়েকে নিয়ে থাকে। মামীর বয়স অল্প। ৩০ কি ৩২ হবে। তবুও আর বিয়ে করেনি মেয়েদের কথা ভেবে। মামা মামীকে এখনও ডালাক দেয়নি। কিন্তু সম্পর্কও নেই আর। তবে মামা সবার জন্য প্রতি মাসে টাকা পাঠায়। এছাড়াও মেয়েদের নামে কিছু প্রপার্টি আছে দেশের বাড়িতে তা থেকে একটা আয় আসে। তাই দিয়ে তিন মেয়েকে নিয়ে মোটামুটি চলে যায়। আমার মা বালারা তো আছেই। তারা তিন বোন তিন জারীর পড়াশোনার খরচ চালায়। আমি ঢাকায় আসার পর থেকে মামীর যেকোন কাজটাজ করে দেই, সমস্যা টমস্যা হলে সে আমাকেই কল দেয়। বাচ্চাদের স্কুলের কোন ঝামেলা, বিল দেয়া, কোথাও যেতে হলে পৌঁছে দেওয়া, বাসায় কোন সমস্যা বোনগুলোর অত্যাচারে মামীর সাথে কথাই হল না।


বিকেলে সবাইকে নিয়ে বেড়াতে গেলাম ধানমন্ডি। লেকের পারে ঘোরাঘুরি করে সন্ধ্যায় ফিরলাম। মামা চলে যাবার পর থেকে। মামীর মুখে কদাচিৎ হাসি দেখা যায়। রাতে ওরা ঘুমিয়ে গেলে আমি বসার ভয়ে একাই বসে একটা সিনেমা দেখছি। এমন সময় মামী এল।


আমাকে দেখে বলল, 'ঘুমাও নাই?"


"এত তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে আর কি করব? তুমি শুয়ে পড়লে।"


"ঘুম আসতে চায় না," মামী বিষন্ন কাষ্ঠ বলে।


আমার মনটাই খারাপ হয়ে গেল। এত সুন্দরী নারী যার স্ত্রী সে কি করে বাইরে মুখ দেয় কে জানে। বললাম, 'বসো মামী, গল্প করি।"


মামী আমার পাশেই বসল। টিডিতে একটা ইংরেজি সিনেমা গুলছে। কনজ্যুরিং। দুর্দান্ত হরর মুভি।


"সব ঠিক আছে?" প্রশ্ন করলাম।


"হ্যা। ঠিক আছে।'


"তোমাকে সবসময় খুব বিষন্ন লাগে মামী।


আসি বললাম, 'মামী একটা কথা বলব?"


"বলো।"


মামী একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে।


"মামী তুমি আরেকটা বিয়ে করো। মামাকে ভালাক দাও। এমন স্বামী থাকার থেকে না থাকাই ভাল। তোমার বয়স কম। তোমার একজন সঙ্গী দরকার।"


মামী হেসে ফেলান। আজ দিনে প্রথমবার তাকে হাসতে দেখলাম। অনেকদিন পর।

'হাইসো না। আমি সিরিয়াসলি বললাম।"


মামী হাসতে হাসতে বলল, "আমায় তিনটা বাচ্চা আছে। ওরা কই যাবে? ওদের বাপের খবর তো তুমি জানোই।"


'এমন কাউরে বিয়া করবা যার এতে আপত্তি নাই।'


'এত সহজ না রাজীব। তিনটা রাস্তার দায়িত্ব কারো ঘাড়ে চাপানো যায় না। আর কেউ দায়িত্ব নিবেও না। এত বড় কলিজা কারো নাই। আমার বয়স হইতেছে। কার এত নায় পড়ছে বলো?"


'ভাই বইলা একা থাকবা? এইটা কোন সমাধান না। মেয়েদের যদি নাও নেয় কেউ। আম্মা আর খালারা তো বলাছই। মেয়েদের দায়িত্ব তারা নেবে। তোমার একা থাকতে ভাল লাগে? আর কয়দিন বাদে মেয়েরা বড় হবে। ওদের আলাদা দুনিয়া হবে তখন। তুমি তখন কি করবা? একলা থাকবা? মানুষ একলা থাকতে পারে না। তার সঙ্গী লালে।"


মামী হতাশ গলায় বলল, 'তুমি বুঝবা না। তিনাটা বাচ্চা হওয়ার পর চেহারা নষ্ট হয়ে গেছে। কে করবে আমারে বিয়া?


'এইটা কোন কথা বললা" আমি আতকে উঠলাম। "তুমি আয়নায় চেহারা দেখচ্ছো নিজের? এখনও রাস্তা দিয়া হাইটা গোল। মানুষ ঘাড় ঘুরাযা ঘুরায়া তোমারে দেখবে। খালি তুমি আমার মামী বইলা নাইলে তো আমিই 'আমি থতমত খেয়ে গেলাম। আবেগে অনেক বেলি বলে ফেলেছি। এসব কথা মামীকে বলা যায় না।


"মানে?" মামী কথাটা গুনে ফেলেছে।


'মানে কি?' আমি বললাম।


"তুমি এইসব উল্টাপাল্টা কথা কি বল।"


'ঝারে এমনেই বলছি। আমার কথা ধইরো না। আসো সিনেমা দেখি।"


মামী অবাক হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি সিনেমার দিকে মন দেবার চেষ্টা করলাম। কেউ তাকিয়ে থাকলে অন্যদিকে মন ঘোরানো দায়। আমি আবার মামীর দিকে তাকাই।


'তুমি কি রাগ করলা?' প্রশ্ন করলাম।


'রাগ করি নাই। অবাক হইছি।"


'তুমি এইভাবে কথা বলবা ভাবি নাই। বড় হয়া গোছা।"


"মানে?"


'কিছু না।"


আমি আবেগতাড়িত হয়ে পড়লাম। এখন না, নইলে কখনো না। বললাম, "মামী একটা কথা বলি?"


"তোমার ওপর না আমার ছোটবেলায় বেজায় ক্রাশ ছিল।"


ক্রাশ কথাটা এখনকার আমদানি হলেও মামীর কাছে অপরিচিত না। মামী আবার হাসল, 'তাই নাকি? কবে থেকে?"


'প্রথম দেখছি তোমাকে কখন থেকেই।"


KB/s


20


23


'হ্যা, মামার ওপর খুব হিংসা লাগত। কিন্তু কি করতাদ, বল? ছোট মানুষ তার ওপরে তুমি মামী।"


মামী হাত বাড়িয়ে আমার মাথার চুল এলোমেলো করে দিল। 'খুব পাকনা ছিলা।"


আমি দীর্ঘয়াস ফেলি। মামীকে নিয়ে সিনেমা দেখতে থাকি। সিনেমাটার জাম্প স্কেয়ার সীনগুলো দেখে মামী আমার কাছে ঘোষ


বসে।


'সিনেমাটা খুব জয়ের। তোমার ভয় লাগে না?"


'আরে নাহ, ভয়ের কি আছে?"


"তোমার তো খুব সাহস।


"তা আছে।"


"হ্যা, একটু আগে প্রমাণ পাইছি।"


"বুর মামী, মজা নিও না।


'আচ্ছা ক্রাশ কি খালি তখন ছিল না এখনও আছে?"


"মামী তুমি ডাকলে আমি হাজারটা কাজ ফালায়া হইলেও দৌড়ামা আসি এখনও। তোমাদের বাসায় আসার সুযোগ মিস করি না। সুযোগ পাইলেই চইলা আসি। তোমার কি মনে হয়?" বললাম।


'আমার তো মনে হয় তুমি করুণা কইরা আসো।"


'করুণা কইরা আসলে সকালের কাজ বিকেলে আইসা কইরা দিলেও চলে। কারেন্টের বিল একদিন পরে দিলেও খুব বেশি। ক্ষতি হয় না। পোলাপানের স্কুলের ঝামেলা হইলে তোমার সাথে না গেলেও চলে "বললাম। "যাহোক, বাদ দাও।"


আমি জবাব দিলাম না। সিনেমাটা শেষ হল। মামী বলল, "ঘুমাইতে যাও রাজীব। অনেক রাত হইছে।"


মামী বলল, "রাজীব, তুমি খুব ভাল ছেলে। যে মেয়ের সাথে তোমার বিয়ে হইব সেই দেয়ে ভাগ্যবতী। কিন্তু আমি তোমার নামী হই। এগুলা ভাইবা আর মন খারাপ কইরো না। আমারে নিয়া ভাবলে তোমারই ক্ষতি হবে।"


আমি ঘুমাতে গেলাম। রাতে হুট করে দরজায় টোকা পড়ল। উঠে লাইট জ্বালিয়ে দরজা খুললাম। মামী দাঁড়িয়ে আছে।


' এখন ঘুমাইতে পারতেছি না।"


কি ব্যাপার মামী' ঘুম ঘুম চোখে জড়ানো গলায় প্রশ্ন করলাম। সামী রাগত স্বরে বলল, "ঘোড়ার ডিমের সিনেমা দেখাইছো।


আমি হেসে ফেললাম। 'তাহলে তোমারে কি সাহায্য করসু এখন? জোকস শুনবা?"


"ফাইজলামি কইরো না। তুমি কি ব্রাতটা আমার ঘরে ঘুমাইবা?"

তোমার ঘরে তো পোলাপাইনেরা ঘুমাইতেছে আয়ণ্য হবে না এখানে। এরা তো সকালের আগে উঠবে না। এক কাজ করো তুমি এইখানে ঘুমাও।"


'ওরা বড় হইতেছে। এইসব ঠিক না। উল্টাপাল্টা ভাবতে পাবে।"


"তুমি ওদের আগেই উঠো সবসময়। উইঠা চইলা যায়ো।"


মামী একটু ভাবে। পরে বলল, 'আচ্ছা এক সাইডে চাইপা শোও।


আমি একদিকে সরে গেলাম। মামী দেয়ালের পাশনৈয় উঠে চলে গেল। রাতে শোবার জন্য একটা ম্যারিা পড়ে এসেছে। মাঝখানে বালিশ দিয়ে সিটিয়ে গেল দেয়ালের দিকে।


'লাইট কি এ্যালায়া রাখব?" প্রশ্ন করলাম।


'না, বন্ধ কইরা দাও।"


আমি আলো বন্ধ করে আমার পাশে শুয়ে রইলাম। মামী দুইবার দীর্ঘশ্বাস ফেলল। বিষণ্ণ মন নিয়েই ঘুমানোর চেষ্টা করতে শুরু করলাম। কিন্তু লাজ হল না। আমার ঘুম মায়ের ভোগে চলে গেছে।


মনে মনে ভেড়া গোণার চেষ্টা করছি। এমন সময়ে মামী বলল, 'রাজীব, ঘুমাইছো?"


"একটা কাজ করবা?"


"কি?"


'কোলবালিশটা সরায়া আমারে একটু অড়ায়া ধইরা থাকবা?"


আমি সহসা কিছু বলতে পারলাম না। কি বলব ভাবছি। কিন্তু কোলবালিশটা সরিয়ে নিলাম। রাতে শোবার সময় আমি শুধু ট্রাউজার পড়ি। শার্ট বা গেঞ্জি টাইপের কিছু পড়ি না। হাসফাস লাগে। শীতের সময়েও না। মামী ওপাশ ফিরে ছিল। আমি মামীর গায়ের ওপর হাত রাখলাম।


মামী বলল, "এভাবে না, দুই হাত দিয়া ভালো কইরা জড়ায়া বরো। শত্রু কইরা।"


আমি এক হাত মামীর ঘাড়ের নিচে দিলাম। আমার বাড়কে বালিশ বানালাম যেন। আরেক হাত তার কোমরের ওপর দিয়ে


জড়িয়ে ধরে তাকে কাছে টেনে নিলাম।


ব্যাপারটা খানিকটা অস্বস্তিকর। আমার দুই পায়ের ফাকের প্রত্যঙ্গটা শক্ত হয়ে মাথা তুলাত শুরু কারছে। বহু কষ্টে তাকে দুই পায়ের যাকে চেপে ধরে রাখলাম। মামীর গোল নিতম্বটা আমার তলপেটের ওপর। আমার হাটু জাজ হয়ে তার দুই হাটুর গাজে


বসে গেল। ইংরেজিতে একে স্পুন করা বলে।


আমার মনে হল মামী কাঁদছে। আমি বললাম, "মানী?"


'সামা কি ডোমারে এইভাবে জড়ায়া ধইরা ঘুমাইত?"


জেজা কন্ঠে জবাব এল 'না, তবে আমার খুব ইচ্ছা ছিল, আমার স্বামী আমারে এইভাবে জড়ায়া ধইরা থাকবে ঘুমানোর সময়ে মামী একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলল। 'তোমার কি খারাপ লাগতেছে?"


'মোটেও না, ভাল লাগতেছে।" বললাম।


"ডাইলে এমন গরু হয়া আছো কেন? ভাল কইরা ধরো।"


আরও নিবিড়ভাবে মাসীকে কাছে টেনে নিলাম। চুলগুলো নাকে সুড়সুড়ি দিচ্ছিল। সেগুলো সরিয়ে দিয়ে মুখ রাখলাম ঘাড়ে। অন্য হাতটা কাছে সরিয়ে আনতেই বুঝলাম ভুলটা কোথায় করেছি। মামীর ঘাড়ের নিচ দিয়ে ঢাভ ঢুকিয়ে তাকে জড়িয়ে ধরায় ওই হাতটা জাজ করে মামীকে জড়িয়ে ধরতেই সেটা গিয়ে পড়ল মামীর বুকের ওপর। আরও ভাল করে বললে তার স্তনের ওপর।


'সরি' বলে হাতটা সরিয়ে নিতেই মামী বলল, 'সমস্যা নাই। তুমি আমারে শক্ত কইরা ধরো তো।"


এবার সাহসী হয়ে উঠলাম। তবে অতটাও না। এবারে হাতটা রাখলাম তায় দুই স্তনের মাঝের উপত্যকায়। কাত হয়ে শোষায় এক পাশের স্তন নেমে এসেছে হাতের ওপর। কি নরম! মনে হচ্ছে মামীর শরীরটা যেন ক্রমশ গলে যাচ্ছে আমার আলিঙ্গনে। অন্য হাতটাও তার পাঞ্জারের ওপর দিয়ে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলাম। মামীর শরীরটা যে এত নরম আগে বুঝিনি।


দুই পায়ের ফাঁকে চেপে রাখা আমার হিংস্র হয়ে ওঠা পুরুষাঙ্গ বাধন ভেঙে লাফিয়ে উঠল। মামীর সুডৌল নিতম্বের দুই তুলতুলে মাংসপিন্ডের ফাকে বসে গেল। মামী মনে হয় টের পেয়েছে। সামান্য নড়ে উঠল সে। তবে ওইটুকুই। কিছু বলল না।


স্তনগুলো ছুয়ে দেখতে আবিষ্কার করতে খুব ইচ্ছে করছিল। কিন্তু সাহস হল না। তবে না চাইতেও যে আমার ঠোটগুলো মাসীর ঘাড়ে একটা চুমু খেল।


সাথে সাথে শিউরে উঠল মামী।


আমি আর এগোলাম না। কখন ঘুমিয়ে পড়েছি টের পাইনি।


ঘুম ভাঙল সকালে। মামী পাশে নেই। রাতের ঘটনা স্বপ্ন ছিল। পাজামায় হাত দিয়ে দেখলাম স্বপ্নদোষ হয়েছে কি না। দেখি যে হয়নি।


বলল, 'রাজীব, খাইরে বসো।"


বাইরে বের হতে দেখলাম মার্সী বাচ্চাদের স্কুলের জান্য রেডি করে খাওয়াচ্ছে। টেবিলে নাস্তা দেওয়া। আমাকে দেখে হাসিমুখে


'ওদের স্কুলে দিয়া আইসা খাববে।'


"খায়াই যাও।"


'না, আমি মুখ ধুইয়া আসি।"


মুখ বুয়ে মামাতো বোনদের স্কুলে দিয়ে আসলাম। একটা হাইস্কুলে বাকি দুইজন প্রাইমারিতে। তাদের স্কুল বাসার খুব কাছেই। এরপর রিকশা নিয়ে বাসায় ফিরে এলাম। বাসার চাবি আমার কাছেই আছে। কলিংবেল না টিপে আস্তে করে দরজা খুলে ঢুকলাম। সামীকে কোথাও দেখা গেল না। একটু অবাকই হলাম। জুতা খুলে ভেতরে ঢুকলাম। মামীর ঘরে ফ্যান চলছে। কাপড় বদলানোর জন্য নিজের ঘরের দিকে যাব এমন সময়ে হঠাৎ সামীর কন্ঠ কানে এল।

"ওহ) আহা উহ, যাহ! আহা


প্রথমেই মনে হল মাসী কাতরাচ্ছে। অবাক হয়ে গেলাম। কি হল? দ্রুত পায়ে এগোলাম তার ঘরের দিকে। দরজার মুখে দাঁড়াতেই থমকে গেলাম।


বিছানার ওপর মামী সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে শুয়ে আছ্যে তার ম্যাক্সিটা পাশেই দলা পাকিয়ে পড়ে আছে।


দুই পা ফাঁক করা। চুলে ভরা যোনিটা চোখে পড়ল। একটা হাত দিয়ে মামী যোনির দরজাটা প্রাণপণে ঘষছে। ফাঁকে ফাঁকে দুইটা আঙুল এক করে ঢুকিয়ে দিচ্ছে ভেতরে। কয়েকবার ভেতর বাহির করছে। অন্য হাতটা দিয়ে পালা করে পিষয়ে নিজের গুনগুলো। মামীর পুরো শরীরটা এই প্রথমবারের মত দেখতে পেলাম আমি। বড় বড় নরম স্তনগুলো অবিকল শব্দ আকৃতির। শুয়ে থাকায় বুকের ওপর পানি ভরা বেলুনের মত ছড়িয়ে আছে। দুই স্তনের মাঝে মাঝারি আকারের কালচে বাদামী এরিওলার ওপর মাথা তুলে আছে মোটা মোটা স্তনবৃন্ত। টিপতে টিপতে মাঝে মাঝে সেগুলো মুচড়ে দিচ্ছে নামী। তার নির্দয় পীড়ণে ফর্সা স্তনজোড়া গোলাপী হয়ে গেছে। চোখ বন্ধ থাকায় আমার উপস্থিতি টের পায়নি সে। ঘরে ভেসে বেড়াচ্ছে কামাও শীৎকার। 'ওহ! ওহ! আহ! ইল। ইল। টিহ! আহ! ইহা ইপলা


আমি হতভম্ব হয়ে তাকিয়ে রইলাম। আমার উচিত ছিল কখনই ছুটে চলে যাওয়া। কিন্তু আমার সমস্ত শরীর তখন জমে গেছে। কামার্ত নারীর রূপ আমার কান্ত অপরিচিত না। কিন্তু এত ভয়ংকর সুন্দর মুণ্য থেকে চাইলেই পলায়নও সম্ভব না।


কতক্ষণ দাঁড়িয়ে ছিলাম কে জানে, সময় যেন থমকে গিয়েছিল আমার জনা।


যোনিতে হাত চালাতে চালাতেই একসময় ভরে কোমরটা দুই পায়ের তরে বিছানা থেকে উঠে গেল গুল্যে। সেই অবস্থায় শরীরটা ঝাকি খেয়ে কাপতে শুরু করণ। "ওহ! ওহ! ওই খোদা। আহ! আছ। আহা প্রলাপের মত বকতে বকতেই মামীর শরীরটা কাঁপতে শুরু করল পরনতাড়িত গাছের পাতার মত।


এরপর শরীর ছেড়ে দিয়ে ধপ করে বিছানায় পড়ে গেল যে। সমস্ত গা যায়ে ডিজে চকচক করছে। চাদর ভিজে গেছে যাসে। তৈরি হয়েছে তার দিক অবয়ব।


বিছানায় এলিয়ে পাড় চোখ বন্ধ করে হাপাতে শুরু করল মামী। সমস্ত শক্তি যেন নিঃশেষ হয়ে গেছে তার। এক হাতে কপাল আর মুখ মুখে চোখ খুলল সে। সাথে সাথেই দেখতে পেল হা করে তাকিয়ে থাকা আমাকে।


ভয়ংকর চমকে উঠল মামী।


আমি সম্বিৎ ফিরে পেলাম। মুখ থেকে বের হল, "আমি, আমি


মামী এক টানে ম্যাক্সিটা নিয়ে শরীর ঢাকল নিজের।


আমি এক ছুটে বেরিয়ে গেলাম সেখান থেকে। নিজের ঘরে ঢুকে দরজা লাগিয়ে দিলাম।


আমার পুরুষাঙ্গটা শক্ত হয়ে ব্যাথা হয়ে গেছে। থেমে একসা হয়ে গেছি। কান গরম হয়ে আগুন জ্বলছে যেন। বুক ধরফর করছে। আটু কাঁপছে। ফ্যান চালিয়ে জামা কাপড় খুলে ফেললাম। ঘরের সাথে লাগোয়া বাথরুমে ঢুকে শাওয়ার ছেড়ে দাড়ালাম। এতে কাজ হল। একসময় শরীর শীতল হয়ে প্রশমিত হল উত্তেজনা। বাথরুম থেকে বেরিয়ে এসে কাপড় বদলে বসে রইলাম। মাথায় এখনও মামীর কামার্ত নয় পরীরটা ঘুরছে।


ব্যাপারটা এত বড় করে দেখবার মত কিছু না আসলে। মামী একজন প্রাপ্তবয়স্কা রমণী। তার ওপরে স্বামীসঙ্গ বঞ্চিত দীর্ঘদিন। তারও শারীরিক চাহিদা আছে। তা পুরণ করতেই হয়। এতে দোষের কিছু নেই। স্বমেহন আমি নিজেও করি। এই মামীকে ভেবেই বহুবার করেছি। অন্যায় কিছু করেনি। তবে এটা একটা গোপন ব্যাশার। আমি ভুলে দেখে ফেলেছি। তার চেয়েও বড় কথা হল আমি ভুল করে দেখে ফেললেও সেটা মামী জেনে গেছে। জড়িয়ে ধরে ঘুমানো এক জিনিষ, আর মাস্টারবেট করাতে দেখা আরেক। এই ধরণের ঘটনার পর আমাকে চোখের সামনে দেখাটাও মামীর জন্য অস্বস্তিকর হবে। আমার দ্রুত চলে যাওয়া উচিত। দ্রুত হাতে ব্যাগ গোছালাম। এমন সময় দরজায় টোকা পড়ল।।


আমি ইতন্ত্রত করে দরজাটা খুললাম।


মামী দাড়িয়ে আছে। চুল ভেজা। গোসল করে এসেছে বোঝা যায়। অসম্ভব সুন্দর লাগছে। অন্যসাময় হলে দেবেই মন ভাল হয়ে যেত। সমস্ত অবয়ব ঘিরে রেখেছে স্নিগ্ধতা। তবে সুখ সামান্য লাল। আমার চোখের দিকে তাকাচ্ছে না। তবে আমার ওছাতে


থাকা ব্যাগ দেখে ফেলল মামী।


"ব্যাগ ওয়াইতেথ্যে ব্যান?" অবাক গলায় প্রশ্ন করল মামী।


'না, মাসে 'সহসা কোন যৌক্তিক কারণ খুজে পেলাম না। 'ক্লাস শুরু হবে তো"


"তোমার ক্লাস না আরও দুই সপ্তাহ পর থেকে শুরু হবে?


"একাট্টা ক্লাস।"


"মিথ্যা কথা "এবার আমার দিকে সরাসরি তাকাল মামী। কোন গুনিতা ছাড়াই। "রাজীব, তুমি জানো আমি একা থাকি। এখন বড় হইছো। বুঝোই তো। শরীরেরও খিদা থাকে।" এক নিঃশ্বাসে বলল মামী। 'আমি অনেক একা, রাজীব। তুমি বুঝবা না হয়ত। কিন্তু এখন যদি তুমি হইলা যাও, আমার মনে হইব আমি একটা অন্যায় করছি। পাপ করছি। তুমি কি তাই চাও?*


"না, না। মামী কি বলো? আমি বুঝি আোমার দিকটা। অন্যায় গুইব ক্যান? এইটা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার সবাই করে। আমি মাটির দিকে তাকিয়ে বললাম। পরক্ষণেই চোখ তুলে তাকালাম মামীর দিকে। 'আমিও করি। তোমারে এই আবস্থায় দেখাটা আমার উচিত হয় নাই। আসলে আবার দৃশ্যটা ভেসে উঠল চোখের সামনে। শীৎকার করতে করতে স্বাসহনরত নারীর কামার্ত শরীর। "তোমাকে এই অবস্থায় দেখাটা তো আমার উচিত হয় নাই। আমার উচিত ছিল চইলা আসা। কিন্তু কি যে হইল। সরতে পারলাম না। আটকায়া গেছিলাম। সেই লজ্জাতেই


'ওইটা একটা এক্সিডেন্ট। এত সিরিয়াসলি নেওয়ার কিছু নাই।' মাসী এবার যেন আমাকে অভয় দিতেই হাসল একটু। 'অথসা


খাওয়াদাওয়া করবা।"


স্বাভাবিকভাবেই এরপর খাওয়াদাওয়া করলাম দুইজনে গল্প করতে করতে। মামী তার দৈনন্দিন জীবনের নানা মজার গ্য গোনাল। আমিও শোনালাম আমার অ্যাকাডেমির বিভিন্ন গল্প। খাওয়া শেষে গিয়ে বাচ্চাদের নিয়ে আসলাম ভুল থেকে।


খাওয়া দাওয়া করে বাসায় ফিরলাম।


বিকেলে আজ আবার ঘুরতে গেলাম সবাই মিলে। ঢাকায় ঘুরতে যাওয়ার জয়গো ক্রমশই সীমিত হয়ে আসছে। রাতে বাইরে


এভাবে কয়েকদিন কেটে গেল। মাসীর সাথে বেশ ভাল সময় কাটতে শুরু করল আমার। একদিন শিউলী ভাবির গল্পটাও বলে ফেললাম মামীকে। মামী শুনে হতভম্ব।


"বাসায় জানলে কি হইল ব্যাবচ্ছো একবারও।"


"মাধায় ছিল এইজন্যই তো খুব গোপনে করছি। আয় পিউলিরা বাস্য ছাইড়া চইলা গেছে। আর কেচাদিন দেখাও হবে না। তবে


হ্যা কাজটা উচিত হয় নাই। আরেকজনের বউ তো।"


মামী মামার সাথে নানা ঘটনার স্মৃতিচারণ করত। কিছু গোপন কথাও বলে ফেলত। মামার সাবে সেক্স করার অভিজ্ঞতার কথা। প্রবম রাতে মামা কিভাবে ঝাপিয়ে পড়েছিল। অনেক কষ্ট হয়েছিল প্রথমে। পরে আস্তে আস্তে সয়ে যায়।

"দাদাকে তুমি অনেক বালোবাসতা?' প্রশ্ন করি।


মামী একটু ভাবে জরাব দেওয়ার আগে। "তোমার মামা ভালো মানুষ ছিল না রাজীব। তবে আমার সন্তানদের বাবা সে. আমার স্বামী। সেই হিসাবে হ্যা, ভালোবাসতাম। অল্প বয়সে বিয়ে হইছিল। আর কোন মানুষ তো আসেই নাই জীবনে। আর এখন তো ভাইলেও সম্ভব না। তিনটা মেয়ে আছে)


আমি শুনে দীর্ঘশ্বাস ফেলি। অনেক রাত পর্যন্ত বসার ঘরে গল্প করতাম আমরা।

Post a Comment

Previous Post Next Post